গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো - মোজাহিদ ইফতেখার হাবিব (কবিতা)
vào
26 Jun, 2019
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
*****************************************
আবির ঝলক ধূলোমাটির নন্দিকরন
আবির ঝলক ধূলোমাটির নন্দিকরন
যাকে
চিনি দেখি না,
দেখি
যাকে সে সুঁত বাঁধে শ্বাসে,
গজায়
মৃত্যুরোধক জল্পনা,
দেখিনা কেন যাকে চিনি,
ছুঁয়ে দেখে শ্বাস বানাতাম নিরাকারে৷
যাকে ছুঁই মৃত্যুকে ঠেকায় মৃত্যু দিয়ে,
আর সে ...,
দেখিনা ভেবে ছায়া হয়ে লেপটে থাকে
দু'দুয়ারীর স্বার্থছবি টাঙ্গিয়ে সে খাজনা হাঁকে, মৃত্যুর
স্বরবর্ণে ৷
বড্ড অহম, নাম
লেখাতে, নিজ আদলে অন্তবাসে একক অঙ্গিকারে,
শুধু সে দৃষ্টি ছেড়ে নিজ ভাবনায় নিজ শাসনে,
পেলে
তারে ছুঁইয়ে দিতাম মাটির মানুষ করে৷
:::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
ধারাবাহিকতার শাব্দিক অর্থ
আমার
একটা চোখ ছিল,
গৃহানুপুঞ্জে
খুঁজতো আলোর গতি,
পলকেই
বিশ্বাস গজিয়ে বিশ্বলোক পেরিয়ে
ব্যবচ্ছেদ করতো অন্ধকার৷
ছয় সাত বলয় ঘুরিয়ে দশ বিশ্বাসের জগতে
সৌরঝড় আছড়ে পড়লো, ভোরের
দৃষ্টি সনেটে রূপ নিলো,
আশ্বাসের শেকড় উফড়ে যেতে লাগলো,
স্তম্ভিত
হলো জাগতিক চেতন,
পরিচিত অক্ষরগুলো একত্রিত হয়ে সনেট
ভেঙ্গে কবিতা হলো,
আক্ষরিক ধ্যান পলক সরালো,
ধুমকেতু
রুপ নিলো ছায়ার মাতনে,
আর তখনি কৃষ্ণগহ্বর হা করে
রোমাঞ্চকর ভক্ষণে জ্যোতি কমিয়ে দিলো,
চোখ ভুলে গেলো প্রভাতি আলোর নিশান,
কবিতার
শাব্দিক খোঁজেনা সম্পাদক৷
:::::::::::::::::::::::::::::::::::::
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
আনন্দ তুলিতে অশ্রু রঙ্গে বঙ্গ দেখ
দেখি
আমিও,
বিশ্বাসের
কাদা-মাটি বিষাক্ত বলে
কুমাররা
রক্তস্নান করে, কুমারীর প্রসব বেদনায় অস্থির সূর্যোদয়,
তারপর...
আকার বিহীন অস্থিত্ব...
অতঃপর.... দীর্ঘশ্বাস,
বঙ্গ দেখা হয়না আমার.....
::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
আমি যখন দৃষ্টিবুজে খুলে তাকাই,
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
আমি যখন দৃষ্টিবুজে খুলে তাকাই,
তুমি
ভেবেনাও নতজানু হলো ইতিহাস,
লজ্জিত সময়ের বাতাস বেয়ে তোমার চোখে
বাসর সাজায় আমাকে ইতিহাস করে৷
তুমি বর্তমান এলো বাতাস,
ঝড়ের হাতে মালা পড়িয়ে দৃষ্টি নতমুখি তোমারি চোখে...
লজ্জিত সময়ের বাতাস বেয়ে তোমার চোখে
বাসর সাজায় আমাকে ইতিহাস করে৷
তুমি বর্তমান এলো বাতাস,
ঝড়ের হাতে মালা পড়িয়ে দৃষ্টি নতমুখি তোমারি চোখে...
::::::::::::::::::::::::::::::::::
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
সময়কে বন্ধক রেখে নিজেকে যখন শাসন করি,
দীর্ঘশ্বাস ম্যানহোল ঘিরে,
জাগতিক সভ্যতার এক মানচিত্র কাঙ্গালের মত চেয়ে থাকে,
জাতটা ব্লাকহোলে শোষিত হবে ?
দীর্ঘশ্বাসের জাতটা এখন ম্যানহোলের ভিতরে ব্লাকহোল দৃষ্টি৷হবেনা ক্যানো?
বাবা-মা তো সময়ের বর্ণমালাকে রক্তাক্ত করেছে৷
এখন বাকি উপাধিটা যেন উবে না যায়৷
নইলে কালো মেঘে কালো রঙে লিখা হবে জাতির নাম
আর তোমাকে শাসাবো রক্তাক্ত বিশ্বাসে৷
দীর্ঘশ্বাস ম্যানহোল ঘিরে,
জাগতিক সভ্যতার এক মানচিত্র কাঙ্গালের মত চেয়ে থাকে,
জাতটা ব্লাকহোলে শোষিত হবে ?
দীর্ঘশ্বাসের জাতটা এখন ম্যানহোলের ভিতরে ব্লাকহোল দৃষ্টি৷হবেনা ক্যানো?
বাবা-মা তো সময়ের বর্ণমালাকে রক্তাক্ত করেছে৷
এখন বাকি উপাধিটা যেন উবে না যায়৷
নইলে কালো মেঘে কালো রঙে লিখা হবে জাতির নাম
আর তোমাকে শাসাবো রক্তাক্ত বিশ্বাসে৷
::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
যা পড়ে আছে তা ছায়া,
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
যা পড়ে আছে তা ছায়া,
ছায়া
দু'জন্মা পথিকের পিছন দুঃখ
যাকে
চিনেও দেখনা অন্তরযামী,
তাকে
কি করে বলি
সৃষ্টি
বদ করেছে স্রোষ্টাকে......
:::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
নিজের খোঁজে নিখোঁজ হই
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
নিজের খোঁজে নিখোঁজ হই
সৄষ্টি
মুলক বাসনায়
স্রোষ্টা
চেতন অঙ্কুর দিয়ে
অদৃশ্য
হয়ে যাই......
রাত-১:৩৪ মিনিট, ২৩-১২-১৪
::::::::::::::::::::::::::::::::::::
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
জ্ঞানীরা হচ্ছে সমুদ্রের লোনাপানি
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
জ্ঞানীরা হচ্ছে সমুদ্রের লোনাপানি
যা
সমাজাকে পঁচনের হাত থেকে
বাঁচিয়ে রাখে পৃথিবীর মত ॥
বাঁচিয়ে রাখে পৃথিবীর মত ॥
:::::::::::::::::::::::
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
সে বিস্ময়---
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
সে বিস্ময়---
অনাকাংখিত সংস্করনের
স্বভাবে
নিরব
একক মাতন, যেমন শূন্য হাতে
চোখ
উড়া......
তোমাকে
সৃষ্টি করেছে বলে.....-
::::::::::::::::::::::::::::::::::
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
(গচ্ছিত কবিতার মগজ গলে ক্রীতদাস হলো)
কবিতার কাছে রাত্রি ভিক্ষা করতে হয়
আমার
একমুঠো ঘুমের জন্য।
অসমাপ্ত
ঘুম....।
:::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::